আমর সচারাচরা শুনে থাকি মেয়েরা নাকি লজ্জায় মুখ খুলে কথাই বলেনা।কিন্তু এই মাইয়ার কথা শুনলে মনে হবে মেয়েদের চেয়ে কেউ বেশি কথা বলতে পারেনা।
আর কথায় যেন সবাইকে হাসিয়ে তুলছে, মুরুব্বি থেকে শুরু করে যুয়ান বষসের মানুষরাও হাসতে হাসতে পেটের চামরা খিল দড়িয়ে ফেলছে। আর কচি-কাচাদের কথা না হয় বাদই দিলাম।
এ মাইয়ার যেন সব ধরনের যোগ্যতাই আছে, গান থেকে শুরু কইরা অভিনয়েও পাকা পোক্ত।
এই মাইয়া মিরাক্কেলে গেলে আমি নিশ্চিত সবার সেরা হবে।
যাই হোক এই মাইয়ার কাণ্ড ভিডিওতে দেখে আসি। ভিডিওটি দেখতে নিচের ক্লিক করুন।
শিহাব শাহিন পরিচালিত ‘ছুঁয়ে দিলে মন’এর টিজার ইউটিউবে প্রকাশ করা হয়েছে। এই টিজারে দেখা গেল জাকিয়া বারী মম বেশ খোলামেলা ভাবেই নিজেকে উপস্থাপন করেছেন। তিনি এমন পোশাক পরে অভিনয় করেছেন যাতে তাকে বেশ খোলামেলা মনে হয়েছে। কিছু দৃশ্যে ভেজা কাপড়ে বেশ আকর্ষণীয় লেগেছে তাকে। এ ছাড়া চিত্রনায়ক আরেফিন শুভর সঙ্গে অন্তরঙ্গ দৃশ্যেও দেখা গেছে তাকে।
সিনেমাটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন আরেফিন শুভ ও জাকিয়া বারী মম। এ ছাড়া আরোঅভিনয় করেছেন আলীরাজ, মিশা সওদাগরসহ আরো অনেকে। জানা গেছে, সিনেমাটি এখন মুক্তির অপেক্ষায় দিন গুনছে।।
নারীর মোহনীয় শরীরকে আরও আকর্ষণীয় হিসেবে উপস্থাপন করতে মিডিয়ার যে ভূমিকা আছে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু নারীর শরীর কেন পুরুষের তুলনায় এতো বেশি আকর্ষণীয়? এ প্রশ্নের জবাব পাওয়া যায় “Curvology” বইটিতে। “Curvology” এর লেখক ডেভিড বেইনব্রিজ নারী ও পুরুষের শরীরের ওপর বিবর্তনের প্রভাবকেই মূলত তুলে ধরেন এই বইতে। কখনো কি ভেবে দেখেছেন, পুরুষের তুলনায় নারীর শরীর এতোটা “কার্ভ” কেন প্রকাশ করে? এই বইটিতে তুলে ধরা ব্যাখ্যা অনুযায়ী, সন্তান ধারণ ও প্রতিপালনের জন্যই পুরুষ এবং নারীর শরীরে এমন অমিল। ব্রিটিশ ভেটেরিনারি অ্যানাটমিস্ট এবং রিপ্রোডাক্টিভ বায়োলজিস্ট বেইনব্রিজ ব্যাখ্যা করেন, মানবসভ্যতার টিকে থাকা নিশ্চিত করতেই নারীর শরীর এমন সুগঠিত। কারণ নারীর শরীরে সহজাত ভারী নিতম্ব ও সুগঠিত স্তন থাকার অর্থ হলো তিনি ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী এবং সন্তান ধারণের জন্য উপযোগী জিন ধারণ করেন তিনি। তিনি বলেন, এ কারণেই বয়স বাড়ার সাথে সাথে নারীর শরীরে পরিবর্তন আসে। এই একই কারণে নববিবাহিত বা প্রেমের সম্পর্কে জড়ানোর পর নারী ও পুরুষ উভয়ের শরীরে পরিবর্তন আসে, যাতে সন্তান ধারণ ও প্রতিপালনে নারীর সমস্যা না হয় এবং পুরুষ তাকে সহায়তা করতে পারেন। অনেকের জন্য এই বইটি পড়তে অস্বস্তি লাগতে পারে। কারণ অনেকেই ভেবে থাকেন যে প্রেম-ভালোবাসার জন্য শারীরিক অবয়বের চাইতে মনের মিল বেশি জরুরি। কিন্তু যে সময় থেকে মানুষ একে অপরের শারীরিক সংসর্গ কামনা করে আসছে, সে সময় থেকেই রয়ে গেছে এসব প্রবৃত্তি। মানুষের মাঝে যতই উন্নতি আসুক না কেন, একেবারে আদিম এই আকর্ষণ এড়ানো সহজ নয়। নারীর শরীর হৃষ্টপুষ্ট হবে, এটাই যদি বিবর্তনের লক্ষ্য হবে তাহলে কিছু কিছু নারীর মাঝে ইটিং ডিজঅর্ডার কেন দেখা যায়? এর মাধ্যমে তারা নিজেদেরকে আরও ছিপছিপে করে তুলতে চান কেন? এসবের উত্তরও দেবার চেষ্টা করেন বেইনব্রিজ। কৃষির আবিষ্কারের আগে মানুষ কিছু সময়ে প্রচুর খাবার পেতো আর কিছু সময় একেবারে না খেয়ে থাকতো। কিছু কিছু প্রাণী আছে যারা এখনো শীতকালে খাদ্য গ্রহণ একেবারে বন্ধ করে দেয়। বিবর্তনের ধারায় এই প্রবৃত্তিটাও অনেকের মাঝে থেকে যাওয়া অসম্ভব কিছু নয়। বইটি পড়তে গিয়ে তার কিছু কিছু ব্যাখ্যা একেবারে অদ্ভুত মনে হতে পারে। যেমন তার মতে, পোশাক আশাক শুধু আমাদের আবরণ হিসেবেই নয়, বরং আমাদের মনস্তত্ব প্রভাবিত করতেও অনেক কার্যকরী
দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত সেক্স স্থায়ী রাখা অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে যায়। এর ফলে লাভ লাইফ হয়ে যায় সমস্যা বহুল। কিন্তু বেশ কিছু পদক্ষেপ আছে যা আপনাকে এসব ঝামেলা থেকে রক্ষা দিতে পারে।
আপনার সঙ্গীর সাথে মিলিত হওয়ার আগে এবং পরে কিছু নিয়ম আপনাকে করে তুলবে প্রিয় মানুষটির কাছে আরো আকর্ষণীয়।
মিলিত হওয়ার আগে:
সেক্স করার আগে আয়েশ করতে হবে এবং মনে কোনো নেগেটিভ চিন্তাকে জায়গা দিবেন না। স্বপ্ন স্থায়ী সেক্সের কারণ হলো শারীরিক এবং মানসিক অসুস্থতা।
নিজের সঙ্গে প্র্যাকটিস করুন। হস্তমৈথুন পুরোপুরি সুস্থ ও স্বাভাবিক যা নিয়মিত করলে আপনার মনোবল বিল্ড আপ করতে সাহায্য করবে এবং এমনকি নিজের মানসিক চাপ, উদ্বেগ উপশমে সাহায্য করতে পারেন।
বেডরুমে হালকা করে মিউজিক বাজাতে পারেন এতে আপনি অনেকটা তরতাজা থাকবেন।
আলোচনার একমাত্র সমস্যার আসল সমাধান। আপনার অসুবিধা সঙ্গী জানান। দেখবেন এতে অনেকটা আয়েশ অনুভব করবেন। হতে পারে আপনার সঙ্গী আপনাকে এই ব্যাপারে সাহায্য করতে পারে।
মশালাদার খাবার পুরুষদের যৌন ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে বলে জানা গেছে। তাই নিয়মিত না পারলেও সপ্তাহে অন্তত তিন দিন মশালাদার খাবার খাবেন।
মদ, তামাক, এবং অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত ব্যাবহার দীর্ঘস্থায়ী সেক্সের ক্ষেত্রে অসুবিধা করতে পারে।
রৌদ্রস্নান টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধিপায় এর ফলে স্ত্রী এবং পুরুষ উভয়ের মনে তীব্র যৌন কামনা জাগে। তাই মিলনের আগ্রহ বাড়িয়ে তুলতে নিয়মিত রৌদ্রস্নান করুন।
যৌনমিলনের সময়:
কোনো মতে ফোর প্লে কে বাদ দিয়ে সেক্স করা ঠিক নয়।
অবস্থানের পরিবর্তন করুন। নতুন কিছু আপনার মনোযোগকে আর রোমাঞ্চিত করে তুলতে পারে। সঙ্গীর চাহিদার দিকে নজর দিবেন।
সেক্স এর সময় নিজের পার্টনারের দ্বারা ডমিনেট হওয়াতে কোন লজ্জা নেই।
ধীরে ধীরে শ্বাস প্রশ্বাস নিলে পরিশ্রম কম অনুভব হয়। এর ফলে শরীর অনেক্ষন যৌন মিলনের উপযুক্ত থাকে।
সবারই হয়তো ধারণা, মেয়েদের প্রথম রজস্রাব হওয়ার ৪-৫ বছর পর অর্থাৎ ১৭-১৮ বছর বয়সে কামো উত্তেজনা বেশি হয়।
অনেক যৌনবিজ্ঞানী কিংবা যৌন চিকিৎসক বলে থাকনে- ২০-২১ বছরেই বেশি কামোদ্দিপক হয়ে ওঠে নারীরা।
এতোদিন এমনটাই ধারণা ছিল। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণা পাল্টে দিয়েছে সে ধারণা। তাহলে আপনি কি জানেন আপনার সঙ্গীনি ঠিক কখন সবচেয়ে আবেদনময়ী হয়ে ওঠেন? অনেকেই ভাবছেন ২০ বছরের দোরগোড়ায় ৷
কিন্তু একথা একেবারেই ঠিক নয় ৷ সঙ্গীনি ২৬ বছরে পা রাখলেই তিনি সবচেয়ে বেশি আবেদনময়ী হয়ে ওঠেন ৷ যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি চিকিৎসা বিজ্ঞান ইনস্টিটউটের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, মহিলাদের যৌন উত্তেজনা চরমে পৌঁছায় ২৬ বছর বয়সে ৷
যদিও পুরুষদের যৌনতা চরমে পৌঁছায় ৩২ বছরের পর ৷ এই সমীক্ষায় প্রায় এক হাজার প্রাপ্তবয়স্কদের মতামত নেওয়া হয় ৷ এই সমীক্ষা থেকে জানা গেছে, সান ফ্রান্সিসকোর মহিলারা তাদের জীবনে ২৬ বছর বয়সেই সবচেয়ে বেশি যৌনতা উপভোগ করেন ৷
সে ক্ষেত্রে পুরুষরা যৌনতার আস্বাদ গ্রহণ করেন ২৭ বছরের পরবর্তী সময়ে ৷ ওই সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে যে, অধিকাংশ মহিলাই যৌনতার প্রথম স্বাদ গ্রহণ করেছেন ১৮ বছরের পর ৷ কিন্তু সে ক্ষেত্রে আবার পুরুষরা ১৭ বছরের গোড়ার দিকেই প্রথম যৌনতা উপভোগ করেছেন ৷
দেখা গিয়েছে, পুরুষদের প্রথম যৌন অনুভূতি উপভোগ করার প্রায় ১৫ বছর পরে তারা যৌনতাকে সবচেয়ে বেশি উপভোগ করেন ৷ কিন্তু সে ক্ষেত্রে মহিলারা প্রথম যৌনতার আস্বাদ নেওয়ার ১০ বছর পরেই যৌনতাকে চূড়ান্তভাবে উপভোগ করতে পারেন .
ব্রিটিশ বংশদ্ভূত বাঙালি মেয়ে সারাহ বেগমকে বাংলাদেশ চেনে তুখোড় অ্যাডভেঞ্চারার হিসেবেই। তার অারেকটি পরিচয় তিনি একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা। সেই সারাহই জঙ্গলের প্রেমে পড়ে হয়ে গেলেন অামাজনের রানী। না এটি কোনও রূপকথা নয়, বাস্তব ঘটনা।
লাতিন অামেরিকার অামাজন জঙ্গলে ভয়ানক হিংস্র আদিবাসী নিয়ে ডকুমেন্টরি করতে গিয়ে প্রেমে পড়ে গেলেন তাদের রাজা জিঙ্কতোর। তাই তাকে বিয়ে করেই থেকে যেতে চেয়েছিলেন ইকুয়েডরের গভীর জঙ্গলে। যদিও শহুরে সভ্যতায় বড় হওয়া সারাহকে একসময় বাধ্য হয়েই ফিরে অাসতে হয়েছে লন্ডনে।
মাত্র ১৪ বছর বয়সে দুই সপ্তাহের জন্য দাদার বাড়ি বাংলাদেশে এসেছিলেন সারাহ। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের প্রেমে পড়েও সেবার থেকে গেছেন ১৬ মাস। কিন্তু এবার তিনি হয়তো স্থায়ীভাবে অামাজনের প্রেমে পড়েই বিয়ে করে ফেলেছেন সেখানকার মানুষকে।
২৬ বছর বয়সী সারাহ ইকুয়েডরের অামাজন জঙ্গলে ঢুকেছিলেন ডকুমেন্টরি তৈরির জন্য। ইচ্ছে ছিলো সেখানকার হুয়ারোয়ানি অাদিবাসীদের জীবনযাত্রা ক্যামেরার মাধ্যমে বিশ্বের সামনে তুলে অানবেন। কিন্তু গভীর অরণ্যে বসবাসকারী মানুষগুলোর মধ্যে গিয়ে সারাহ এতোটাই মুগ্ধ হন যে বিয়ে করে বসেন তাদের রাজা ৫০ বছর বয়সী শিকারি জিঙ্কতোকে। হুয়ারোয়ানি অাদিবাসীরা সারাহকে জানিয়েছে, তিনি বর্হিবিশ্বের প্রথম কোনও মানুষ যে তাদের সঙ্গে থাকার অধিকার লাভ করলো।
অামাজন ও হুয়ারোয়ানি অাদিবাসীদের প্রসঙ্গে সারাহ বলেন, ‘৯ বছর বয়সে অামি প্রথম অামাজনের অাদিবাসীর কথা শুনি। সেইসঙ্গে জানতে পারি অাধুনিক বিশ্বের সভ্যতার চাপে কীভাবে তাদের জীবন এখন ঝুঁকির মুখে রয়েছে। এরপর থেকে তারা অামাকে হাতছানি দিয়ে ডাকতে থাকে। তাদেরকে দেখার স্বপ্ন তখন থেকেই অামার মধ্যে প্রবলভাবে দেখা দেয়। একসময় ফিল্ম স্কুল থেকে পাস করে অামি তাদের কাছে যাওয়ার প্রস্তুতি নেই। ওই সময় অামি চাকরি ছেড়ে দেই। অার জমানো টাকা ও নিউইয়র্ক থেকে অামার বন্ধু সিনেমাটোগ্রাফার ফ্রাঙ্ক অ্যাঞ্জেলসাইক কে নিয়ে ইকুয়েডর রওনা হই। সেখানে অামার সঙ্গে দেখা হয় ব্রিটিশ সাউন্ডম্যান স্টিফেন বুলের সঙ্গে। তারপর তাদের নিয়ে অামি রওনা হয়ে যাই ইকুয়েডর।’
একসময় লন্ডন থেকে ৫ হাজার ৮০০ মাইল পাড়ি দিয়ে সারাহ তার বন্ধুদের নিয়ে পৌঁছে যান ইকুয়েডরের অামাজন শহর বলে পরিচিত কোকাতে। সেখানে থেকে হিংস্র পিরানহা অার কুমিরের ভয় পেরিয়ে সাঁতার না জানা সারাহ অামাজন নদী হয়ে পৌঁছে যান জঙ্গলে হুয়ারোয়ানিদের গ্রাম বামিনোর কাছাকাছি।
সেখানে অবশ্য সারাহ অার তার বন্ধুদের ভালোভাবেই গ্রহণ করেছিল হুয়ারোয়ানিরা। তারা সারাহ অার তার বন্ধুদের দেখিয়েছিল তাদের ঐতিহ্যবাহী নাচ, শিকার পদ্ধতি। খেতে দিয়েছিল নিজেদের ঐতিহ্যবাহী খাবার। সেই থেকেই সারাহ ওই অাদিবাসীদের সংস্কৃতির প্রেমে পড়তে থাকেন। এক পর্যায়ে বাঙালি মেয়ে সারাহকে বিয়ে করতে হয় হুয়ারোয়ানিদের রাজা জিঙ্কতোকে। শুধু অামাজনীয় ভাষা জানা জিঙ্কতোর সঙ্গে মানিয়ে নিতেও কষ্ট হয়নি সারাহ’র।
সারাহ বলেন, অামি তাদের অনুরোধ করেছিলাম অামাকে তাদের মতো একটা পোশাক বানিয়ে দিতে। তারাও অামাকে গাছের অাঁশ দিয়ে তৈরি কটিদেশে জড়ানোর মতো সুন্দর একটি পোশাক বানিয়ে দিয়েছিল। একসময় তারা অামাকে তাদের রানি হিসেবে ঘোষণা দেয়। সেসময় তাদের মেয়েরা অামাকে ঘিরে অনেক নেচেছিল। তারা অামাকে তাদের ঐতিহ্যবাহী চিচা নামের একটি পানীয় পান করতে দেয়। অার অামার নাম রাখা হয় হুয়ারোয়ানি ভাষায় ইমাকা। ইংরেজিতে যার অর্থ দ্য লাস্ট নেম। মাথায় পরিয়ে দেওয়া হয় ম্যাকাও পাখির পালকের মুকুট। তারপর অামাকে বিয়ে করতে হয় সেখানকার সবচেয়ে শক্তিশালী যোদ্ধাকে।’
এই বিয়েটা কেবলই একটা অানুষ্ঠানিকতা মাত্র। যা বহিরাগত হিসেবে জঙ্গলের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতার প্রতিক।
স্বামী সম্পর্কে সারাহ বলেন, ‘জিঙ্কতো একজন চমৎকার মানুষ ও শক্তিশালী শিকারী। যা তাকে স্থানীয় নারীদের কাছে জনপ্রিয় করে তুলেছে। সে লন্ডনে অামার জীবন নিয়ে খুবই কৌতুহলি। সে অামার বাবা-মা সম্পর্কেও জানতে অাগ্রহী।’
অবশ্য সভ্য দুনিয়ায় বড় হওয়া সারাহ বেশিদিন থাকতে পারেননি জঙ্গল। এক পর্যায়ে পাকস্থলির সংক্রমণে অাক্রান্ত হয়ে পড়ে সে। এছাড়া তার সঙ্গে থাকা ব্রিটিশ সাউন্ডম্যান স্টিফেন বুল হাতে অাঘাত পান। সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ে সংক্রমণ। ফলে স্থানীয়দের সহায়তায় বাধ্য হয়ে তাদের ফিরে অাসতে হয় শহরে।
তবে শহরে ফিরে এসে সারাহ তার শ্বশুর বাড়িকে ভুলে যাননি। হুয়ারোয়ানিদের নিয়ে তার তৈরি ‘অামাজন সোল’ ডকুমেন্টরিটি গত বছর প্রদর্শীত হয়েছে কান চলচ্চিত্র উৎসবে।
হুয়ারোয়ানি অাদিবাসীদের সঙ্গে লন্ডন থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখছেন বলে জানান সারাহ। তিনি জানান, অাদিবাসীদের কেউ কেউ কাছের কোকা শহরে মাঝেমাঝে অাসেন। সেখান থেকেই অন্যের সাহায্য নিয়ে তারা ই-মেইল ও ফেসবুকের মাধ্যমে তার সঙ্গে যোগাযোগ করে। মাঝে মাঝে স্কাইপেতেও তাদের কথা হয়।
আলিয়া ভাট, একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। তিনি অভিনয়ের জগতে আত্মপ্রকাশ ঘটান ২০১২ সালে,করন জোহরের রোমান্টিক কমেডি ‘স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার’ (২০১২) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে, যা সে বছরের বক্স অফিস সাফল্য অর্জন করে।
এরপরে সে আরও অনেক সিনেমায় অভিনয় করেন যার বেশিরভাগই ব্যাবসায় সফল। বর্তমান প্রজন্মের অন্যতম আলোচিত ও জনপ্রিয় তারকা অভিনেত্রী আলিয়া ভাট। একাধিক ব্যবসাসফল ছবি উপহার দিয়ে এরই মধ্যে প্রচুর ভক্ত জুটিয়েছেন তিনি। আজ জানবো তার সম্পর্কে অজানা কিছু কথা।
১। আলিয়া ভাটের সব সময় প্রিয় কার্টুন শো ‘টম এন্ড জেরি’।
২। এই তার বছরের প্রিয় ফিল্ম দীপিকা পাড়ুকোন এবং অমিতাভ বচ্চন অভিনীত ‘পিকু’ ।
৩। চকলেট আইসক্রীম তার প্রিয় এবং তিনি নিউট্রেলা খেতে ভালবাসে!
৪। সে খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং নিজেকে ফিট রাখতে হাঁটে ও ব্যায়াম করে।
৫। তার সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্ত তার আত্মপ্রকাশ ফিল্ম ‘স্টুডেন্ট অফ দ্যা ইয়ারে’ শুটিং এর প্রথম দিন ।
৬। অনেকেই তার সম্পর্কে যে কথা জানে না তা হচ্ছে সে গ্রিনটির সঙ্গে চিনাবাদাম খেতে ভালবাসে।
৭। তার প্রিয় জায়গা ভারতে হিমাচল প্রদেশের পর্বত।
৮। তার প্রিয় ডেজার্ট মুগ ডালের হালুয়া।
৯। তিনি সবচেয়ে তিন জন মানুষের কথা সবচেয়ে বেশি শোনেন তার মা সোনি রাজদান, তার পরামর্শদাতা করণ জোহর ও তাঁর বোন, শাহীন ভাট ।
১০। তার গোপন সুখ “কাজ কাজ এবং কাজ” ।
আলিয়া ভাট ১৫মার্চ, ১৯৯৩ সালে ভারতের মুম্বইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক মহেষ ভাট এবং মা অভিনেত্রী সোনি রাজদান। আলিয়ার বাবা-মা দুজনই হিন্দুধর্মালম্বি ছিলেন, তবে তাদের বিবাহের সময় দুজনই ইসলাম ধর্মে দীক্ষা নেন। বাবা-মা অনুসারে, ভাট এবং তার বোন শাহীন নাস্তিক হিসেবে বেড়ে উঠেন।
মায়ের দিক থেকে, ভাট কাশ্মীরি-জার্মান ঐতিহ্যধারী এবং বাবার দিক থেকে, তিনি মূলত গুজরাটি বংশদ্ভুত। তার বোন পূজা ভাট একজন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও নির্মাতা, এবং ভাই রাহুল ভাট।
অভিনেতা ইমরান হাশমী এবং চলচ্চিত্র পরিচালক মোহিত সুরি তার চাচাতো ভাই এবং প্রযোজক মুখেষ ভাট তার চাচা। ভাট ২০১১ সালে জামাবাই নার্সী বিদ্যালয় (IBDP) থেকে স্নাতক পাশ করেন।
মেয়েরা একটা পরিপূর্ণ বয়সে পদার্পন করলে মাসিক শুরু হয়। বিশেষ করে দক্ষিণ অঞ্চলের অথ্যাৎ লবণাক্ত অঞ্চলের মেয়েদের মাসিক তাড়াতাড়ি শুরু হয়।
পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে মেয়েদের শরীর কিছুটা অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। তবে পিরিয়ডের সময় রক্ত ক্ষরণ হয়, এটি দূষিত রক্ত।
মেয়েদের মাসিকের সময় যৌন মিলন করলে গর্ভধারনের সম্ভাবনা থাকে না, তবে এই সময়ে শারীরিক মিলন বা সেক্স থেকে বিরত থাকাই ভালো।
বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে জানা যায় পিরিয়ড হওয়ার ৭ দিন আগে ও পরের সময়ে শারীরিক মিলন করলে গর্ভ ধারণের সম্ভাবনা কম থাকে এবং এর মাঝামাঝি সময়গুলোতে গর্ভ ধারণের সম্ভাবনা থাকে।
আপনার যৌন জীবনকে আনন্দময় করে তুলতে এবং রূপচর্চা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস এবং বিভিন্ন পরামর্শ পেতে নিয়মিত আমাদের সাথেই থাকুন।
মেয়েদের শরীরে এমন কিছু জায়গা আছে যেগুলো স্পর্শ করলে মেয়েরা অনেক বেশি টার্ন অন হয়ে পরে। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ছেলেরা সেসব জায়গার প্রতি খেয়াল দেয় না। ফোরপ্লে সীমাবদ্ধ থাকে ব্রেস্ট, নিপল, আর কিসের মধ্যেই। এর পর ওরাল সেক্স, আর ইন্টারকোর্স। ব্যাপারটা যেন একঘেয়েই। কিন্তু কিছু জায়গায় স্পর্শ করে, ভালবেসে, পাগল করে দেওয়া যায় নারীদেরকে।
১. ঘাড়ের পিছন দিকঃ
মেয়েদের শরীরে এটাই সবচেয়ে সেক্সুয়ালি টার্নিং অন জায়গা। ছেলেরা এজায়গার উপর খুব অল্পই সময় দেয়। কিন্তু শুধু এখানে স্পর্শ করেও একজন মেয়েকে যৌন উত্তেজিত পৌছানো সম্ভব। একজন মেয়ে যখন সামান্য টার্ন অন থাকে তখন তার পেছন দিকে চুল সরিয়ে হাত বুলিয়ে দেখুন। আস্তে আস্তে কিস করুন। দেখবেন সে পাগল হয়ে যাবে। সামান্য লিক করুন, সুড়সুড়ি দিন। এরপর তার ব্রেস্টের দিকে যান। দেখবেন সে কতটা হর্নি হয়ে যায়।
২. কানঃ
কানে হালকা স্পর্শ, চুমু অনেক বেশি সেক্সুয়ালি এরোসড করে দেয় মেয়েদের। কানের উপর আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ফেললে পাগল হয়ে যায় সে। হালকা কামড় দিতে পারেন কানের যে কোন জায়গায়। লিক করতে পারেন কানের চার পাশে যে কোন জায়গায়। কিন্তু কানের ছিদ্রে নয়, এটি মেয়েদের জন্যে একটা টার্ন অফ।
৩. থাইঃ
আসল জায়গা স্পর্শ না করেও তার আশে পাশের থাই এর নরম জায়গাগুলো স্পর্শ করেই তাকে হর্নি করে দিতে পারেন। হাত এবং মুখ কাজে লাগান, কিস করুন। কিন্তু আসল জায়গায় যাওয়ার আগে সরে আসুন, দেখবেন সে কি করে।
৪. হাতের তালু ও পায়ের পাতাঃ
হাত দিয়ে প্রতি মুহূর্ত স্পর্শ করছেন, কিন্তু তার হাতেই যে লুকিয়ে আছে অসংখ্য সেক্সুয়াল ফিলিংস। হাতের উপর আংগুল চালান, সুড়সুড়ি দিন। এটি যেন তাকে পরবর্তী সেক্সুয়াল এক্টিভিটিরই মেসেজ দেওয়া। দেখবেন সেও সাড়া দেবে। হাতের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষতে পারেন। এটিও টার্ন অন করে তাকে।
৫. পাঃ
পায়ে হাত বুলিয়ে সুড়সুড়ি দিলে অনেকেই বেশ মজা পায়। পায়ের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষলেও টার্ন অন হয় অনেকেই। তবে কিছু মেয়ের এটি পছন্দ নয়। জিজ্ঞেস করে নিন আপনার সঙ্গিনীকেই।
৬. পিঠঃ
পিঠ, বিশেষ করে পিঠের নিচে, কোমড়ের দিকের অংশটাতে স্পর্শ ও আদর চায় মেয়েরা। মেরুদন্ড বরাবর চুমু দিতে দিতে নিচে নেমে যান, কিস করুন সে বিশেষ জায়গাটিতে। তার সেক্স করার মুড আরো বাড়বেই।
৭. কলার বোনঃ
ব্রেস্টের দিকে যাওয়ার আগে, তার গলার নিচে, কলার বোনের দিকে নজর দিন একটু। জিহবা দিয়ে সার্কেল করে লিক করুন। হালকা কামড় দিন। এতে সে বুঝবে আপনি কতটা চান আপনার সঙ্গিনীকে।
যৌন জীবনে খুশি হওয়ার ব্যাপারটা পুরোটাই আসলে সেই দুজন মানুষের ওপরে নির্ভর করে, যারা যৌন সম্পর্ক করছেন। তবে হ্যাঁ, বিয়ের পর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই একঘেয়ে হয়ে যায় যৌন জীবন। কেননা মানুষ মাত্রই একটি জিনিসে বেশিক্ষণ আগ্রহ ধরে রাখতে পারে না। তাই আপনারা যদি পরস্পরের সেই আগ্রহটা জিইয়ে রাখতে পারেন, তবে যৌন জীবনে আনন্দ থাকবে বহুদিন। এছাড়াও আছে কিছু টিপস, জেনে নিন ৭ টি কৌশল যা আপনার কাজে আসবে। ১) যৌনতাকে কখনো একঘেয়ে করে ফেলবেন না। নিজের দাম ধরে রাখুন, সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সাথে রোমান্সে মেটে উঠুন। রোমান্স ছাড়া সেক্স দ্রুত আবেদন হারায়। ২) নিজেকে সর্বদা সাজিয়ে গুছিয়ে সুন্দর করে রাখুন। ৩) নানান রকমের যৌন অ্যাডভেঞ্চার করুন, নতুন পজিশন চেষ্টা করুন। সেক্স টয় নিয়ে খেলায় মেতে উঠুন। ৪) নিজের প্রাক্তন প্রেমিক প্রেমিকা বা অন্য কারো সাথে স্বামী বা স্ত্রীকে খুশি করবেন না। ৫) বিছানায় নিজের অনুভূতি প্রকাশ করুন। তাঁকে সঙ্গী বা সঙ্গিনী বুঝতে পারবেন না তিনি আপনাকে কতটা তীব্র সুখ দিচ্ছেন। এতে সম্পর্ক মজবুত হয়ে ওঠে। ৬) শরীরের যত্ন নিন। শরীরকে যত সুন্দর রাখবেন, বিয়ের পর যৌনতা তত আবেদনময় হবে। ৭) এক সঙ্গীতে সন্তুষ্ট থাকার চেষ্টা করুন, যৌন জীবনে সুখ আসবে।
স্বপ্নদোষ ভালো না খারাপ এমন কোনো সঠিক সংজ্ঞা দেয়া সম্ভব না। এটা প্রতিটি নারী পুরুষের হওয়াটা প্রকৃতিগতভাবে স্বাভাবিক তবে বেশি হওয়াটা রোগের পর্যায়ে পড়ে।
১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলেদের এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার প্রাথমিক বছরগুলোতে স্বপ্নদোষ খুব সাধারণ। তবে বয়ঃসন্ধিকালের পরে যেকোনো সময় স্বপ্নদোষ হতে পারে। এটার সাথে যৌন উত্তেজক স্বপ্নের সম্পর্ক থাকতে পারে, আবার নাও পারে। আবার পুরুষদের উত্থান ছাড়াই স্বপ্নদোষ ঘটতে পারে। ঘুম থেকে জাগার সময় কিংবা সাধারণ ঘুমের মধ্যে যে স্বপ্নদোষ হয়, তাকে কখনো কখনো ‘সেক্স ড্রিম’ বলে।
স্বপ্নদোষের মাত্রা
স্বপ্নদোষের পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়। কিছু পুরুষের টিনএজারদের মতো বেশিসংখ্যক স্বপ্নদোষ হয়, আবার অনেক পুরুষের একবারও হয় না। যুক্তরাষ্ট্রের ৮৩ শতাংশ পুরুষের জীবনে কখনো না কখনো স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা ঘটে। পশ্চিমা দেশগুলোর বাইরের দেশগুলোতে ৯৮ শতাংশ পুরুষের স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা ঘটে। অবিবাহিতদের ক্ষেত্রে, ১৫ বছর বয়সী ছেলেদের সপ্তাহে ০.৩৬ বার থেকে শুরু করে ৪০ বছর বয়সী পুরুষদের সপ্তাহে ০.১৮ বার স্বপ্নদোষ হয়। বিবাহিত পুরুষদের ক্ষেত্রে এই মাত্রা ১৯ বছর বয়সী ছেলেদের সপ্তাহে ০.২৩ বার থেকে ৫০ বছর বয়সী পুরুষদের সপ্তাহে ০.১৫ বার হয়।
কিছু পুরুষ কেবল একটা নির্দিষ্ট বয়সে এ ধরনের স্বপ্ন দেখেন, পক্ষান্তরে অন্য বয়ঃসন্ধিকালের পর থেকেই সারাজীবন এ ধরনের স্বপ্ন দেখতে থাকেন। ঘন ঘন স্বপ্নদোষের সাথে ঘনঘন হস্তমৈথুন করার সুনিশ্চিত সম্পর্ক নেই। বিশ্বখ্যাত যৌন গবেষক আলফ্রেড কিনসে দেখেছেন, ‘ঘনঘন হস্তমৈথুন এবং ঘনঘন যৌন উত্তেজক স্বপ্নের মধ্যে কিছুটা সম্পর্ক থাকতে পারে। সাধারণভাবে যেসব পুরুষের ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়, তারা কম হস্তমৈথুন করেন। এসব পুরুষের কেউ কেউ গর্বিত হন এই ভেবে যে, তাদের ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়, এ কারণে তারা হস্তমৈথুন করেন না। অথচ এদের বেলায় উল্টোটা সত্যি। তারা হস্তমৈথুন করেন না কারণ তাদের ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়।’
একজন পুরুষের স্বপ্নদোষের মাত্রা বেড়ে যায় যদি তিনি টেস্টোসটেরনসমৃদ্ধ ওষুধ গ্রহণ করেন। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, কিছুসংখ্যক বালক টেস্টোসটেরনের মাত্রা বাড়ানোর ফলে তাদের স্বপ্নদোষের মাত্রাও মারাত্মকভাবে বেড়ে গেছে। ১৭ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০ শতাংশে।
বয়ঃসন্ধিকালে ১৩ শতাংশ পুরুষের প্রথম বীর্যপাতের অভিজ্ঞতা ঘটে স্বপ্নদোষ হিসেবে। তবে অনেকেই প্রথম বীর্যপাত ঘটায় হস্তমৈথুনের মাধ্যমে।
স্বাভাবিকভাবে বীর্যপাতের পরে পুরুষাঙ্গ শিথিল হয়ে যায়। তবে স্বপ্নদোষের ক্ষেত্রে, বীর্যপাতের পরও পুরুষাঙ্গ শক্ত থাকে।
যদিও স্বপ্নদোষ প্রতিরোধ করতে কিংবা বন্ধ করতে বেশকিছু চিকিৎসা রয়েছে, তবে অনেকেই সেই চিকিৎসার মধ্যে যান না। হিক্কার মতো স্বপ্নদোষেরও অনেক ধরনের ঘরোয়া প্রতিষেধক রয়েছে, তবে তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। তা ছাড়া স্বপ্নদোষ কোনো শারীরিক ক্ষতি করে না বলে এবং কোনো ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করে না করে বলে সাধারণত চিকিৎসা গ্রহণের পরামর্শ দেয়া হয় না।
মহিলাদের ক্ষেত্রে কিনসে দেখেছেন, ৫ হাজার ৬২৮ জন মহিলার মধ্যে প্রায় ৪০ শতাংশ মহিলা তাদের ৪৫ বছর বয়সের সময় কমপক্ষে একবার স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। ওই সব মহিলা কিনসের সাথে এক সাক্ষাৎকারে একথা বলেছেন। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ৮৫ শতাংশ মহিলা তাদের ২১ বছর বয়সের সময় স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। কেউ কেউ ১৩ বছর বয়সে পড়লে এ অভিজ্ঞতা লাভ করেন। যেসব মহিলা ঘুমের মধ্যে চরম পুলক লাভ করেন, সাধারণত তাদের বছরে কয়েকবার এটা হয়। মহিলাদের রতিমোচন হিসেবে ঘুমের মধ্যে যৌন উত্তেজনা জাগে যার মাধ্যমে তারা রতিমোচনের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। পুরুষদের ক্ষেত্রে তাদের স্বপ্নদোষ নির্ণয় করা সহজ, কারণ হলো বীর্য। মহিলাদের যোনিপথে নিঃসরণ রাগ মোচন ছাড়াই যৌন উত্তেজনার চিহ্ন হতে পারে।
স্পারম্যাটোরিয়া
১৮ ও ১৯ শতকে, যদি একজন রোগীর ঘনঘন অনৈচ্ছিক বীর্যপাত হতো কিংবা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমাণ বীর্য বের হতো তখন তার রোগ নির্ণয় করা হতো স্পারম্যাটোরিয়া বা ‘ধাতুদৌর্বল্য’ বলে। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ এবং অন্যান্য চিকিৎসা যেমনন্ধ খৎনা করার পরামর্শ দেয়া হতো। বর্তমানে কিছু হার্বাল ওষুধ দিয়ে অনেকেই এর চিকিৎসা করলেও তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
প্রচলিত ধারণা
অনেক রোগী স্বপ্নদোষ হওয়াকে মারাত্মক রোগ বলে মনে করেন। তাদের ধারণা, যৌবনে এটা একটা প্রধান যৌন সম্পর্কিত রোগ। কেউ কেউ নানা ধরনের চিকিৎসা করানন্ধ এমনকি স্বপ্নদোষ ও হস্তমৈথুনের জন্য প্রচলিত ব্যয়বহুল চিকিৎসা করান। এদের অজ্ঞতার সুযোগ নেন অনেকে। স্বপ্নদোষকে ভয়াবহ রোগ হিসেবে অভিহিত করে রোগীর মনে আতঙ্ক সৃষ্টি করেন।
আমাদের দেশের তরুণ-যুবকরা সঠিক সময়ে যথাযথ যৌন শিক্ষাটা না পাওয়ার কারণে এই ধরনের বিষয়গুলি নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন থাকে। তার উপর আবার রাস্তাঘাটে কিছু হার্বাল নামধারী ঔষধ বিক্রেতা নানা প্রকার ভয় দেখিয়ে তাদের আরো বিভ্রান্ত করে তোলে।
একটি বিষয় মনে রাখবেন স্বপ্নদোষ হলো প্রতিটি পুরুষের একটা প্রাকৃতিক এবং স্বাভাবিক ব্যাপার। এটা নিয়ে আপনার দুশ্চিন্তা না করলেও চলবে। প্রতিটি পুরুষ তাদের দৈনন্দিন খাবার দাবার থেকে বীর্য পেয়ে থাকে এবং বীর্য থলিতে যখন মাত্রাতিরিক্ত বীর্য জমা হয় তখন বাকিটা স্বপ্নদোষের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। এই ঘটনা না ঘটলে আপনার মাথা ভারী মনে হবে এবং অন্যান্য কাজ কর্ম করতে ততটা মনোযোগী হতে পারবেন না। তাই এটি আল্লাহ প্রদত্ত একটি সিস্টেম।
স্বপ্নদোষ যদি সপ্তাহে ১ বারের অধিক এবং মাসে ৫ বারের অধিক হতে থাকে তাহলে এটা রোগের পর্যায়ে পড়ে যাবে। তখন এর যথাযথ চিকিত্সা নিতে হবে। কিন্তু আপনার যদি কোষ্ঠকাঠিন্য থাকে এবং রাতে গুরুপাক খাবার খেয়ে ঘুমান তাহলেও আপনার স্বপ্নদোষ হতে পারে। এক্ষেত্রে রাতে হালকা প্রকৃতির সহজে হজম হয় এই রকম খাবার গ্রহণ করতে হবে। আর কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তা দূর করতে প্রতিদিন সকালে ইসবগুলের ভুসি পানিতে মিশিয়ে পান করতে পারেন। কোষ্ঠকাঠিন্য ক্রনিক হলে হোমিও চিকিত্সা নিন, এর থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ।
যদি মনে হয় আপনার অধিক স্বপ্নদোষ হচ্ছে এবং তা রোগের পর্যায়ে পড়ে যাচ্ছে তাহলে ভালো একজন হোমিওপ্যাথের সাথে যোগাযোগ করে প্রপার ট্রিটমেন্ট নিন, কিছু দিনের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবেন আশা করি।
বিবাহিত জীবনে যৌনতায় ফিট থাকতে হলে আপনাকে দৈনন্দিন খাবার দাবারের প্রতি পূর্ণ মনোযোগী হতে হবে। কারণ মানুষ তাদের যৌন শক্তি লাভ করে থাকে তাদের খাবার দাবার থেকেই। সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ভালো বোঝাপড়া থাকার পাশাপাশি দরকার স্বাস্থ্যকর যৌন জীবন। অথচ প্রায়ই দেখা যায় যৌন সমস্যার কারনে সংসারে অশান্তি হয়, এমনকি বিচ্ছেদ পর্যন্ত হয়। কিন্তু যৌন স্বাস্থ্যে সমস্যা থাকলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যৌন সমস্যা নিয়ে লজ্জায় কেউ আলোচনা করে না। যার ফলে মনে নানা প্রকার কুসংস্কার লুকিয়ে থাকার দরুন অনেকই চিকিত্সা নিতে গিয়েও প্রতারণার শিকার হচ্ছেন।
কারণ আমাদের আশেপাশে তথাকথিত হারবাল, কবিরাজ, ভেষজ নামধারী ভুয়া যৌন ডাক্তারদের অভাব নেই। দেখা যায়, সাধারণ মানুষজনই তাদের খপ্পরে বেশি পড়ে থাকে আর যৌন শক্তি আগে যতটুকু ছিল তাদের চিকিত্সা নিতে নিতে একসময় সেটাও হারাতে বসে। ভাল ভাবে শুনে রাখুন – প্রকৃত কোন সমস্যা না থাকলে আপনার যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য কোন প্রকার ঔষধের প্রয়োজন নেই, তার জন্য দৈনন্দিন পুষ্টিকর খাবার দাবারই যথেষ্ট। আপনার খাবার মেনু তে নিয়মিত দুধ, ডিম এবং মধু রাখুন আর নিয়মতান্ত্রিক জীবন যাপন করুন, তাহলে যৌন দূর্বলতায় ভুগবেন না।
ম্যাকআপ রুমের ভেতরে বসে আছেন পরিনীতি চোপড়া। বাইরে চলছে সাংবাদিকদের উপর এলিট ফোর্সের হামলা। একদিকে ভয় অন্যদিকে লজ্জা নিয়ে কোণঠাসা পরিনীতি বের হতে পারছিলেন না। প্রায় ১ ঘন্টা পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে গুমোট মুখে ক্ষুব্ধ সাংবাদিকদের সামনে দিয়েই হেঁটে বেরিয়ে যান পরিনীতি। অনেকটা ভয় আর লজ্জা নিয়েই তাকে হেঁটে বেরিয়ে যেতে দেখা যায়। এ বিষয়ে আয়োজকদেরকেও পরিনীতি জানিয়েছেন, এমন লজ্জানক পরিস্থিতিতে তিনি এর আগে কখনো পড়েননি।
প্রসঙ্গত, গ্রীন অ্যাপল কমিউনিকেশন ঈদ উপলক্ষে ১২টি ফ্যাশন হাউস-এর পোশাকের প্রদর্শনী উপলক্ষে আয়োজন করে ফ্যাশন শো ‘প্যাশন ফর ফ্যাশন’-এর। এ অনুষ্ঠানেই অংশ নিতে ১৬ জুন ঢাকায় এসেছিলেন পরিনীতি চোপড়া।
বিশ্বের এক নাম্বার অলরাউন্ডার ক্রিকেটার ও বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় সাকিব আল হাসানের সাথে একটি মেয়ের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি নিয়ে ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। জয়তু সাকিব, জয়তু সাকিবের নববধূ নামে ছবিটি আপলোড করা হয়েছে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে। আর সেখানেই লক্ষ্য করা গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। সাকিবের এই অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবিটি নিয়ে ফেসবুকে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে সাকিব ভক্তদের মাঝে। অনেকে মন্তব্য করেছেন এমন অন্তরঙ্গ ছবি দেখে শিশির ও সাকিবের সংসারে আগুন লেগেছে নাকি? ছবিতে ‘লাইক, শেয়ার এবং মন্তব্যে হিড়িক পড়েছে ।
কেউ ছবি দেখে বলেছেন, ‘এটা ফটোশপের কাজ’ ‘ফালতু’ কেউবা বলেছেন, ‘এটা সাকিব হতেই পারে না’ আবার কেউ বলেছেন, ‘এমনভাবে ধরছে যে আর কারো বউ নাই’। সব মিলিয়ে সামাজিক যোগাযোগের এই মাধ্যমটিতে সাকিবকে নিয়ে ধূম্রজালের ঝড় বইছে। অনেক আগেই ছবিটি নিয়ে বিভিন্ন অনলাইন নিউজে তোলপাড় হলেও নতুন করে আবারো ফেসবুকে ছবিটি শেয়ার করলে ভক্তদের মাঝে ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়।